ডেস্ক রিপোর্টঃ ভারতের চেন্নাই শহরে ষাট বছর বয়সী এক মাকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে তার যুবতী মেয়ে এবং প্রেমিক এক আটোরিকশা চালককে আটক করেছে পুলিশ।...
ডেস্ক রিপোর্টঃ ভারতের চেন্নাই শহরে ষাট বছর বয়সী এক মাকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে তার যুবতী মেয়ে এবং প্রেমিক এক আটোরিকশা চালককে আটক করেছে পুলিশ। সোমবার সকালে প্রেমিক-প্রেমিকা মিলে ঘুমন্ত মাকে শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা করার চেষ্টা চালিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি জেগে উঠায় তাদের সে প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়।
মঙ্গলবার স্থানীয় পুলিশের বরাত দিয়ে টাইমস অব ইন্ডিয়া জানায়, চেন্নাই শহরের আর কে নগর এলাকায় মেয়েকে নিয়ে নিজ বাড়িতে একাই থাকতেন ষাটোর্ধ লছমি। স্বামী বালুর সঙ্গে বনাবনি না হওয়ায় মায়ের কাছে চলে এসছিলেন ২৫ বছরের সুমাথি। এখানে তাদের প্রতিবেশী অটোচালক সেনথিল কুমারের (২৮) সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন সুমাথি। কিন্তু মেয়ের এই অসামাজিক সম্পর্ক পছন্দ ছিল না লছমির। এ নিয়ে তিনি বেশ কয়েকবার মেয়েকে শাসিয়েছিলেন। তিনি চাইছিলেন মেয়ে যেন তার স্বামীর কাছে ফিরে যায়। কিন্তু মায়ের মতামত অগ্রাহ্য করে কুমারের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখে সুমাথি। তার মা বাজরে গেলে কুমার নিয়মিত তাদের বাড়িতে আসতেন। এ নিয়ে মা মেয়ের মধ্যে বেশ কিছুদিন ধরেই টানাপোড়েন চলছিল। দিনে দিনে মায়ের সঙ্গে দূরত্ব বাড়তে থাকে সুমাথির।
db3b781j প্রেমিকের সঙ্গে মিলে মাকে হত্যার চেষ্টা প্রেমিকের সঙ্গে মিলে মাকে হত্যার চেষ্টা db3b781jপ্রতিদিনের মত সোমবার সকালে সুমিথির সঙ্গে দেখা করার জন্য তাদের বাড়িতে আসেন কুমার। কিন্তু মা বাড়িতে থাকায় বাড়ির পিছনে গিয়ে দেখা করেন দুজন। এ সময় তারা লছমিকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। পরিকল্পনা মত তারা পিছনের দরজা দিয়ে শোবার ঘরে ঢুকেন। এরপর ঘুমন্ত লছমির দুই হাত চেপে ধরেন কুমার। আর মায়ের মুখে বালিশ চাপা দেন সুমাথি। এতে লছমির ঘুম ভেঙে যায়। নিজেকে ছাড়ানোর জন্য হাত পা ছুঁড়তে থাকেন তিনি। খামছে ধরেন মেয়ের হাত।। এক পর্যায়ে কুমারের হাত কামড়ে ধরলে তিনি ব্যাথায় চিৎকার করে ওঠেন এবং লছমিকে ছেড়ে দেন। তখন লছমি সাহায্যের জন্য প্রতিবেশীদের ডাকতে থাকেন। এতে কুমার পালিয়ে যায়।
এ সময় সুমাথি এমন ভাব করেন যেন এইমাত্র মায়ের চিৎকার শুনে তার ঘুম ভেঙেছে। সে প্রতিবেশীদের আরো জানান, দুজন লোক তাদের বাড়ির দরজা ।ভেঙে ঢুকে তার মাকে হত্যার চেষ্টা করেছে। সরলমনা লছমি ও প্রতিবেশীরা তার কথা বিশ্বাস করেন। পরে সুমাথির দুই বাহুতে আঁচরের দাগ দেখতে পেয়ে লছমির সন্দেহ হয় এবং তিনি পুলিশকে ঘটনাটি জানান। পুলিশ সুমিাথিকে আটক করে। পুলিশি জেরার মুখে নিজের মায়ে হত্যাচেষ্টার কথা স্বীকার করেন সুমাথি।
এ ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছেন অটোচালক কুমার। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালাচ্ছে।
মঙ্গলবার স্থানীয় পুলিশের বরাত দিয়ে টাইমস অব ইন্ডিয়া জানায়, চেন্নাই শহরের আর কে নগর এলাকায় মেয়েকে নিয়ে নিজ বাড়িতে একাই থাকতেন ষাটোর্ধ লছমি। স্বামী বালুর সঙ্গে বনাবনি না হওয়ায় মায়ের কাছে চলে এসছিলেন ২৫ বছরের সুমাথি। এখানে তাদের প্রতিবেশী অটোচালক সেনথিল কুমারের (২৮) সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন সুমাথি। কিন্তু মেয়ের এই অসামাজিক সম্পর্ক পছন্দ ছিল না লছমির। এ নিয়ে তিনি বেশ কয়েকবার মেয়েকে শাসিয়েছিলেন। তিনি চাইছিলেন মেয়ে যেন তার স্বামীর কাছে ফিরে যায়। কিন্তু মায়ের মতামত অগ্রাহ্য করে কুমারের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখে সুমাথি। তার মা বাজরে গেলে কুমার নিয়মিত তাদের বাড়িতে আসতেন। এ নিয়ে মা মেয়ের মধ্যে বেশ কিছুদিন ধরেই টানাপোড়েন চলছিল। দিনে দিনে মায়ের সঙ্গে দূরত্ব বাড়তে থাকে সুমাথির।
db3b781j প্রেমিকের সঙ্গে মিলে মাকে হত্যার চেষ্টা প্রেমিকের সঙ্গে মিলে মাকে হত্যার চেষ্টা db3b781jপ্রতিদিনের মত সোমবার সকালে সুমিথির সঙ্গে দেখা করার জন্য তাদের বাড়িতে আসেন কুমার। কিন্তু মা বাড়িতে থাকায় বাড়ির পিছনে গিয়ে দেখা করেন দুজন। এ সময় তারা লছমিকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। পরিকল্পনা মত তারা পিছনের দরজা দিয়ে শোবার ঘরে ঢুকেন। এরপর ঘুমন্ত লছমির দুই হাত চেপে ধরেন কুমার। আর মায়ের মুখে বালিশ চাপা দেন সুমাথি। এতে লছমির ঘুম ভেঙে যায়। নিজেকে ছাড়ানোর জন্য হাত পা ছুঁড়তে থাকেন তিনি। খামছে ধরেন মেয়ের হাত।। এক পর্যায়ে কুমারের হাত কামড়ে ধরলে তিনি ব্যাথায় চিৎকার করে ওঠেন এবং লছমিকে ছেড়ে দেন। তখন লছমি সাহায্যের জন্য প্রতিবেশীদের ডাকতে থাকেন। এতে কুমার পালিয়ে যায়।
এ সময় সুমাথি এমন ভাব করেন যেন এইমাত্র মায়ের চিৎকার শুনে তার ঘুম ভেঙেছে। সে প্রতিবেশীদের আরো জানান, দুজন লোক তাদের বাড়ির দরজা ।ভেঙে ঢুকে তার মাকে হত্যার চেষ্টা করেছে। সরলমনা লছমি ও প্রতিবেশীরা তার কথা বিশ্বাস করেন। পরে সুমাথির দুই বাহুতে আঁচরের দাগ দেখতে পেয়ে লছমির সন্দেহ হয় এবং তিনি পুলিশকে ঘটনাটি জানান। পুলিশ সুমিাথিকে আটক করে। পুলিশি জেরার মুখে নিজের মায়ে হত্যাচেষ্টার কথা স্বীকার করেন সুমাথি।
এ ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছেন অটোচালক কুমার। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালাচ্ছে।
COMMENTS