স্টাফ করেসপন্ডেন্ট : কিছুটা কাকতালীয় হলেও সত্য যে, একই সময়ে দেশের দুই প্রধান দলের নেত্রী যুক্তরাষ্ট্র সফর করবেন। জানা গেছে, জাতিসংঘের সাধার...
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট:
কিছুটা কাকতালীয় হলেও সত্য যে, একই সময়ে দেশের দুই প্রধান দলের নেত্রী যুক্তরাষ্ট্র সফর করবেন। জানা গেছে, জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগ দিতে সেপ্টেম্বরের শেষ দিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন। এদিকে প্রায় একই সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার সফরসূচি নির্ধারিত করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। এখানেই শেষ নয়, বিএনপি চেয়ারপারসনের সঙ্গে তার ছেলে তারেক রহমানও যাচ্ছেন বলে জানা গেছে। এ ছাড়া নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসও সে সময় যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করবেন। লন্ডনে তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র গত শুক্রবার এনআরবি নিউজকে এ তথ্য জানায়।
সূত্রটি জানায়, চিকিৎসার জন্য বাংলাদেশ থেকে লন্ডনে আসার পর এটিই তারেক রহমানের প্রথম যুক্তরাষ্ট্র সফর। খালেদা জিয়া সর্বশেষ ২০১১ ও তারেক রহমান ২০০৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছিলেন। সূত্রটি আরও জানায়, ওবামা প্রশাসন, ক্যাপিটল হিল এবং আন্তর্জাতিক কয়েকটি সংস্থার সঙ্গে বাংলাদেশের সর্বশেষ পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির কর্মিসম্মেলনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান। ওয়াশিংটন ডিসি, নিউ জার্সি ও নিউইয়র্কে এসব কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে। সম্প্রতি লন্ডন সফর করে আসা নিউইয়র্কের এক পেশাজীবী তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠকের উদ্ধৃতি দিয়ে আরও জানান, সেপ্টেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র সফরের সময় বিএনপির নতুন কার্যকরী কমিটিরও অনুমোদন দেওয়া হবে। তবে প্রধানমন্ত্রীর সফরের সঙ্গে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের যুক্তরাষ্ট্র সফরের কোনো সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছে সূত্রটি।
এর আগে ২০১১ সালে ওয়াশিংটন ডিসি সফর করেন বিএনপি চেয়ারপারসন। কিন্তু তিনি তদানীন্তন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি কিনটনের সাাৎ পাননি। এমনকি স্টেট ডিপার্টমেন্টের সিনিয়র কোনো অফিসারও তাকে সাাৎ দেননি। কিন্তু এবার তিনি কিছুটা আশাবাদী বলে সূত্র জানায়। কারণ তার সফরকালে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রেই অবস্থান করবেন। ধারণা করা হচ্ছে, ইউনূস-কানেকশনই কাজে লাগাতে চাচ্ছেন খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান।
জানা গেছে, একাত্তরের ঘাতক হিসেবে অভিযুক্ত মীর কাসেম আলীর অর্থে নিয়োজিত লবিস্ট ফার্ম সক্রিয় আছে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সফরকে সাফল্যম-িত করতে। এর পরিপ্রেেিত এবার সিনেটে পররাষ্ট্র সম্পর্কিত কমিটির চেয়ারম্যান সিনেটর (নিউ জার্সি-ডেমোক্র্যাট) রোবার্ট ম্যানেন্ডেজের সঙ্গেও বৈঠকের সুযোগ পেতে পারেন বাংলাদেশের এ দুই নেতা।
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির বিদায়ী কমিটির সভাপতি আবদুল লতিফ সম্রাট, সহসভাপতি গিয়াস আহমেদ, সাবেক সেক্রেটারি জিল্লুর রহমান এবং তারেক পরিষদ আন্তর্জাতিক কমিটির চেয়ারম্যান আকতার হোসেন বাদল পৃথকভাবে জানান, ম্যাডাম ও ভাইয়া আসছেন। এবার নিশ্চয়ই যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির নয়া কমিটি অনুমোদন পাবে।
কিছুটা কাকতালীয় হলেও সত্য যে, একই সময়ে দেশের দুই প্রধান দলের নেত্রী যুক্তরাষ্ট্র সফর করবেন। জানা গেছে, জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগ দিতে সেপ্টেম্বরের শেষ দিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন। এদিকে প্রায় একই সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার সফরসূচি নির্ধারিত করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। এখানেই শেষ নয়, বিএনপি চেয়ারপারসনের সঙ্গে তার ছেলে তারেক রহমানও যাচ্ছেন বলে জানা গেছে। এ ছাড়া নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসও সে সময় যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করবেন। লন্ডনে তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র গত শুক্রবার এনআরবি নিউজকে এ তথ্য জানায়।
সূত্রটি জানায়, চিকিৎসার জন্য বাংলাদেশ থেকে লন্ডনে আসার পর এটিই তারেক রহমানের প্রথম যুক্তরাষ্ট্র সফর। খালেদা জিয়া সর্বশেষ ২০১১ ও তারেক রহমান ২০০৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছিলেন। সূত্রটি আরও জানায়, ওবামা প্রশাসন, ক্যাপিটল হিল এবং আন্তর্জাতিক কয়েকটি সংস্থার সঙ্গে বাংলাদেশের সর্বশেষ পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির কর্মিসম্মেলনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান। ওয়াশিংটন ডিসি, নিউ জার্সি ও নিউইয়র্কে এসব কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে। সম্প্রতি লন্ডন সফর করে আসা নিউইয়র্কের এক পেশাজীবী তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠকের উদ্ধৃতি দিয়ে আরও জানান, সেপ্টেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র সফরের সময় বিএনপির নতুন কার্যকরী কমিটিরও অনুমোদন দেওয়া হবে। তবে প্রধানমন্ত্রীর সফরের সঙ্গে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের যুক্তরাষ্ট্র সফরের কোনো সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছে সূত্রটি।
এর আগে ২০১১ সালে ওয়াশিংটন ডিসি সফর করেন বিএনপি চেয়ারপারসন। কিন্তু তিনি তদানীন্তন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি কিনটনের সাাৎ পাননি। এমনকি স্টেট ডিপার্টমেন্টের সিনিয়র কোনো অফিসারও তাকে সাাৎ দেননি। কিন্তু এবার তিনি কিছুটা আশাবাদী বলে সূত্র জানায়। কারণ তার সফরকালে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রেই অবস্থান করবেন। ধারণা করা হচ্ছে, ইউনূস-কানেকশনই কাজে লাগাতে চাচ্ছেন খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান।
জানা গেছে, একাত্তরের ঘাতক হিসেবে অভিযুক্ত মীর কাসেম আলীর অর্থে নিয়োজিত লবিস্ট ফার্ম সক্রিয় আছে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সফরকে সাফল্যম-িত করতে। এর পরিপ্রেেিত এবার সিনেটে পররাষ্ট্র সম্পর্কিত কমিটির চেয়ারম্যান সিনেটর (নিউ জার্সি-ডেমোক্র্যাট) রোবার্ট ম্যানেন্ডেজের সঙ্গেও বৈঠকের সুযোগ পেতে পারেন বাংলাদেশের এ দুই নেতা।
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির বিদায়ী কমিটির সভাপতি আবদুল লতিফ সম্রাট, সহসভাপতি গিয়াস আহমেদ, সাবেক সেক্রেটারি জিল্লুর রহমান এবং তারেক পরিষদ আন্তর্জাতিক কমিটির চেয়ারম্যান আকতার হোসেন বাদল পৃথকভাবে জানান, ম্যাডাম ও ভাইয়া আসছেন। এবার নিশ্চয়ই যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির নয়া কমিটি অনুমোদন পাবে।
COMMENTS